সবার কাছে হেডফোন অনেক পছন্দের। কারন টা আমারা সবাই যানি। আমারা যখন কোন ভাল হেডফোন কেনার জন্য গুগল এ সার্চ দেই সেই খানে আমারা লিখে থাকি রেস্ট হেডফোন বা বাজেট হেডফোন বা লাউড সাউন্ড হেডফোন। কিন্তু আমারা কত জনে নয়েজ ক্যন্সেলেশন হেডফোন লিখে সার্চ দেই? আমারা কত জনেই বা যানি এর সম্পর্কে? চলুন যানা যাক কি এই নয়েজ ক্যন্সলেশন হেডফোন।
আমরা যখন আমাদের বাড়ির বাহিরে গিয়ে হেডফোন দিয়ে আমাদের প্রিয় গানটি শুনি তখন বা নয়েজ ফুল স্থান যেমন বাস কাউন্টার, রেল স্টেশন, বাজারের ভিতর এই সব স্থানে গিয়ে আমাদের প্রিয় গান এর সাথে বাহিরের বাইরের শব্দ এড হয়ে বাজে সাউন্ড হয়ে থাকে। বা প্রব্লেম ফেস করতে হয়। কিন্তু আপনি যদি নয়েজ ক্যন্সেলেশন হেডফোন ব্যবহার করেন তা হলে এই ভোগন্তির ভিতর হবে না। দেখে নেওয়া যাক এটা কি ভাবে কাজ করে থাকে।
নয়েজ ক্যন্সেশন হেডফোন ২ প্রকার ১।Pasive 2। Active.
Pasive : হেডফোন নরমাল ভাবে খুব ভাল কাজ করতে পারেনা। হাই ফ্রিকুয়েন্সি নয়েজ এতে অই ভাবে থেকাতে পারেনা।
Active : হেডফোন ২ প্রকার ১। হাই ফ্রিকুয়েন্সি ২। লো ফ্রিকুয়েন্সী। Active হেডফোন এ রয়েছে একটি মাইক্রোফোন আর একটি সার্টিক যার ফলে লো অথবা হাই ফ্রিকুয়েন্সির বারতি সাউন্ড কে এরিয়ে আপনার নিজের পছন্দের সং টিকে খুব সুদর ভাবে প্রযেন্ট করবে। যাতে আপনার গান টি শুনতে কোন প্রকার প্রব্লেম না হয়।
বাইরের সাউন্ড এরাতে আমারা আমাদের সাউন্ড লেভেল বারিয়ে দেই এতে আমাদের কানের অনেক প্রব্লেম হয়ে যায়। সো যারা অনেক বেশি টাইম এর জন্য বাহিরে থাকেন তাদের জন্য আমি রেকমেন্ড করন নয়েজ ক্যন্সেলেশন হেডফোন ব্যবহার করা। দাম টা একটু বেশি হলেও গুন গত মান + আপনার কান ২ টাকেই ভাল রাখবে।
Related Posts
৫০০ থেকে ৬০০ টাকার ভেতরে সেরা ইয়ার ফোন
৫০০ থেকে ৬০০ টাকায় একটা ব্যালেন্স ইয়ারফোন যদি খুঁজতে বলা হয় তাহলে মোটামোটি সবাই বিপদে পরে যায়। কিন্তু…
Redmi Note 7 Pro – বেঞ্চমার্ক স্কোর ও পারফর্মেন্স!
আমরা Redmi Note 7 Pro এর পারফর্মেন্স এর বেঞ্চমার্ক স্কোর টেস্ট করেছিলাম Antutu এবং Geekbench4 দিয়ে। বেঞ্চমার্ক স্কোর…
Ourspop B20 ওয়্যারলেস ব্লুটুথ স্পোর্ট মিনি স্পিকার পর্যালোচনা
আজ আপনাদের এমন একটি গেজেট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যেটা আপনার মিউজিক শোনার এক্সপিরিয়েন্স কে অন্য লেভেল…